বছরের ব্যবধানে ভোজ্য তেলের দাম বেড়েছে সর্বোচ্চ ৪২ টাকা

অর্থনীতি ডেস্ক :

এই করোনা মহামারীতেও এখনো কমেনি ভোজ্যতেলের বাজারে অস্থিতিরতা। করোনা পরিস্থিতিতেও বছরের ব্যবধানে দাম বেড়েছে ৫০ শতাংশেরও বেশি। ভোক্তারা বলছেন, করোনাকালে চড়া মূল্যে নিত্যপণ্যটি কিনতে হিমশিম খাচ্ছেন তারা। ব্যবসায়ীরা জানান, আন্তর্জাতিক বাজারে সরবরাহ সংকটে দাম বেড়েছে। দেশে দাম কমাতে হলে শুল্ক কমাতে হবে।

করোনায় দেশে বেড়েছে কর্মহীন মানুষের সংখ্যা; কমেছে আয়। নতুন করে দরিদ্র হয়েছে প্রায় প্রায় দুই কোটি মানুষ। বেসরকারি গবেষণা প্রতিষ্ঠানগুলোর মতে, বর্তমানে দারিদ্রের হার ৩৫ শতাংশ।

এমন পরিস্থিতিতে নিত্যপণ্য ভোজ্যতেলের বাজারে কমছে না অস্থিরতা। করনোর এই মহামারিতেও বছরের ব্যবধানে প্রতি লিটার বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম বেড়েছে ৪০ টাকা; আর খোলা তেলে সর্বোচ্চ ৪২ টাকা। পাম অয়েলে প্রতি লিটারে দাম বেড়েছে সর্বোচ্চ ৪১ টাকা।

ব্যবসায়ীরাা বলছেন, আর্ন্তজাতিক বাজারে সঙ্কটের কারণে দাম বেড়েছে ভোজ্যতেলের।

সরবরাহ কম থাকায় অনেক সময় মূল্য পরিশোধ করেও তেলের জন্য অপেক্ষা করতে হয়। এ অবস্থায় সরকার ভর্তুকি দিলেই কেবল দাম কমানো সম্ভব। ভোজ্যতেলের দাম কমানোর বিষয়ে সরকারের সঙ্গে আলোচনা হচ্ছে বলেও জানান ব্যবসায়ীরা।