চট্টগ্রাম বিমানবন্দরে যাত্রীদের অভিযোগের ভিত্তিতে গণশুনানি করা হয়েছে

নগর প্রতিবেদক :

চট্টগ্রাম শাহ আমানত আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দরে যাত্রী হয়রানি বন্ধ এবং সার্বক্ষণিক সেবার মান আরও বাড়ানোর দাবি জানিয়ে আসছে দীর্ঘদিন ধরে বিমানের যাত্রীরা।

বুধবার (২২ সেপ্টেম্বর) বিকেল ৩টায় শাহ আমানত আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দরে এ নিয়ে এক গণশুনানির আয়োজন করা হয়। এতে অংশগ্রহণ করেন যাত্রীরা এবং হয়রানি সহ বিভিন্ন অভিযোগ জানান।

উক্ত গণশুনানিতে জেদ্দাগামী ১৫ থেকে ২০ জন যাত্রী অংশগ্রহণ করেন।

গণশুনানিতে যাত্রীরা অভিযোগ করেন, যথা সময়ে বিমানের ফ্লাইট চালু হয় না। নির্দিষ্ট সময়ের প্রায় ২০ থেকে ৩০ মিনিট দেরি হয়। এছাড়াও অনেক প্রবাসী ডিজিটাল প্রযুক্তি সর্ম্পকে অবগত নয়। এতে করে যাত্রীরা হয়রানি হয়।

করোনার কারণে যাত্রীদের কাগজপত্র বেড়ে যাওয়ায় দেশের বাহিরে যেতে হলে কি কি কাগজ লাগতে পারে সেই বিষয়ে যাত্রীরা জানে না ইত্যাদি।

তবে একজন যাত্রী বাংলাদেশ বিমানের যাত্রী সেবার মান খুবই উন্নত হয়েছে বলেও প্রশংসা করেন।

শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের পরিচালক উইং কমান্ডার ফরহাদ হোসেন খানের সভাপতিত্বে গণশুনানিতে অংশগ্রহণ করেন প্রবাসী কল্যাণের উপ-পরিচালক জহিরুল ইসলাম, ইমিগ্রেশন পুলিশ, কাস্টম রাজস্ব কর্মকর্তা জয়নাল আবেদীন বাংলাদেশ বিমানের স্টেশন ম্যানেজার সিদ্দিকুর রহমান, ইউএস বাংলার স্টেশন ম্যানেজার মইনুল, যাত্রীদের মধ্যে বীর মুক্তিযোদ্ধা সামশুল আলম, জেদ্দা প্রবাসী আমিনুল হক প্রমুখ।