চট্টলা ডেস্কঃ ডার্ক চকোলেট পৃথিবীতে সবচাইতে উৎকৃষ্ট অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের উৎস। গবেষণায় দেখা গেছে, ডার্ক চকোলেট হৃদপিণ্ডের রোগ হবার প্রবণতা কমিয়ে আনে এবং কোলন ক্যান্সার প্রতিরোধ করতে পারে। মূলত কোকো গাছের বীজ থেকে চকোলেট তৈরি হয়। ডার্ক চকোলেট অত্যন্ত পুষ্টিকর।
এটি অ্যান্টিঅক্সিড্যান্টের উৎকৃষ্ট উৎস। উচ্চ রক্ত চাপ কমিয়ে,ইনসুলিন সংবেদনশীলতা বৃদ্ধি করে। হৃদপিণ্ডের বিভিন্ন সমস্যা প্রতিরোধ করে, হৃদপিণ্ডকে সচল রাখে। ত্বককে সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মি থেকে রক্ষা করে। রক্ত জমাট বাঁধা রোধ করতে সহায়তা করে মস্তিষ্কের সক্ষমতা বৃদ্ধি করে। সুস্বাস্থ্যের জন্য চকোলেটের যথেষ্ট ভূমিকা রয়েছে।
তবে প্রয়োজনের অতিরিক্ত চকোলেট খাওয়া যাবে না। বাজারের সকল চকোলেট স্বাস্থ্যকর নয়। চকোলেট কেনার ক্ষেত্রে যথেষ্ট সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। উনবিংশ শতাব্দীর শুরুর দিকে আধুনিক দক্ষিণ আমেরিকার প্রাচীন প্রাক-ওলমেক সম্প্রদায় কোকো পাউডার ব্যবহার করতো নানা ধরনের মিষ্টি, চকোলেট পানীয় তৈরি করতে।
সে খাবার গুলো সন্ধ্যার নাস্তা হিসেবে খেতেন। ইউরোপীয়রা যখন আমেরিকা উপনিবেশ স্থাপন শুরু করে, ভ্রমণকারীরা চকোলেটের প্রথম সংস্করণটি স্প্যানিশ কোর্টে পাঠান, সেখানে চকোলেট রাতারাতি সকলের মন কাড়ে। তখন থেকেই, সারা বিশ্ব জুড়ে চকোলেট তৈরি এবং চকোলেট দিয়ে আরও নানান ধরনের খাবারের সাথে মিশিয়ে পরীক্ষা করা হয়। এভাবে চলতে চলতে এখন আমরা পাচ্ছি এত রকমের চকোলেট।